নিজস্ব প্রতিনিধ : জনপ্রতি বাধ্যতামূলক চাঁদা আদায় চলে নিত্যদিন। সে চাঁদার হার হয়ে থাকে বিভিন্ন। বিশেষ করে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী থেকে রিস্কা চালক পর্যন্ত তার কাছে আজ জিম্মি। চাঁদাবাজি, রাহাজানি, ডিসকো পার্টি, এলাকার সব ধরনের অপরাধের সঙ্গে তার সম্পৃক্ততার বিষয়টি ওপেন সিক্রেট।
অন্ধকার জগতের একচ্ছত্র অধিপতি তিনি। এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে জানা যায় তার লেখাপড়ার কোন যোগ্যতা না থাকলেও সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে পুরো কামরাঙ্গীরচর এলাকা কথায় কথায় মামলার ভয় পুলিশে ধরিয়ে দেওয়ার হুমকি।
তারা আরও জানান, তার স্বামীর নাম কবির যার তৃতীয় নম্বর স্ত্রী এই তানিয়া আক্তার মিম বিভিন্ন অপরাধে তার স্বামী একাধিকবার জেল খাটেও পার পেয়ে যাচ্ছে। শুধু তাই নয় তার হাতে জিম্মি আজ এলাকার প্রতিবন্ধী রিকশা চালকরাও উচ্চ আদালতে ব্যাটারিচালিত গাড়ি নিষেধাজ্ঞা আছে এই বলে তানিয়া আক্তার মিম প্রতিবন্ধী রিকশা চালকদের রিস্কা চালাতে হলে বিনিময় তাকে প্রতিমাসে চাঁদা দিতে হবে। না হয় সে পুলিশ গাড়ি ধরিয়ে দিবে। ইতিমধ্যে এ বিষয়ে প্রতিবন্ধী রিকশা চালকরা লালবাগ থানায় একটি অভিযোগ দায় করেন। ৩০০ থেকে ৪০০ ব্যাটারি চালিত অবৈধ ইজিবাইক চলছে সোয়ারিঘাট বেরিবাধ এলাকায় শুধুমাএ মীম ও তার স্বামী কবিরের হুকুমে প্রতিটি ইজিবাইকের ড্রাইভারদের দিতে হয় প্রতি মাসে তিন থেকে চার হাজার টাকা।
এ ছাড়া ও তিনি বিভিন্ন নাম ব্যবহার করে সিএনজি চালক এবং অটো রিক্সা চালকদের সাংবাদিক কার্ড বাণিজ্য করে মাসিক চাঁদা আদায় করছে। হিসেব করলে দেখা যায় শুধুমাত্র ইজিবাইক থেকে তার আয় প্রতিমাসে ৭ থেকে আট লাখ টাকা এ বিষয়ে আমরা তানিয়া আক্তার মিম এর সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি অকথ্য ভাষায় গালাগালি করেন।
এবিষয়ে পুলিশ জানিয়েছেন, অভিযোগ পেলেই তদন্ত করে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
(আরএইচএস)
Leave a Reply