সুরওয়ালা`র রচিতা নাজমুল হাসাইন নাঈম।
সম্পাদকীয় ডেস্ক: সবারই কিছু না কিছু পছন্দ ঠিক তখনই কারো পছন্দ হয় লেখা লেখি করা। নাঈম এর ছোট্ট বেলা থেকে দেখেই লেখা লেখি করার আগ্র ছিল প্রবল। সেখান থেকেই আজ তার লেখা সুরওয়ালা। বিভিন্ন সময় কবিতা লিখেই সময় পার করতো নাঈম, তার পরই সুরওয়ালা এভাবেই তার বই লেখার যাত্রা শুরু হয়।
নাজমুল হাসাইন নাঈম, তার জন্ম ঝালকাঠি জেলায় ,নলছিটি উপজেলায় ,সরমহল গ্রামে। নাঈম জন্ম গ্রহন করে ১৫ ই জানুয়ারি, ২০০৬। তার পিতা মো: আবুল বাসার, মাতা : নাজমা বেগম।
বর্তমানে সে কলেজে অধ্যয়নরত। ঢাকা শের-ই-বাংলা নগরের নাজনীন স্কুল এন্ড কলেজ থেকে এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছে।
মূলকথা : একজন সুরওয়ালা অর্থাৎ গায়ক আলী আব্বাস। আলী আব্বাস এতিম ও নিম্নবংশীয়। অভাবের মধ্যেও আলী আব্বাসের গানের প্রতি গভীর অনুরাগ-টান ও তার সুরের অদ্ভুত মায়া উপন্যাসটিতে তুলে ধরা হয়েছে। উচ্চবংশীয় ঘরের কন্যা রেহানা। আলী আব্বাস ও রেহানার আবেগ-অনুভূতি, আশা – আকাঙ্ক্ষা দেখা যায় উপন্যাসটিতে। শুধুমাত্র পারিবারিক অবস্থার ব্যবধানের জন্য আলী আব্বাস-রেহানার মাঝে বিচ্ছেদের মাধ্যমে উপন্যাসটির পরিসমাপ্তি হয়েছে।
একজন মানুষের বংশ ও পারিবারিক অবস্থা দ্বারাই যে ব্যক্তিত্ব নির্বাচন হয় না তা তুলে ধরা আছে।
নীতিকথা :একজন মানুষের বংশ পরিচয় ও পারিবারিক অবস্থাই যে তার ব্যক্তিত্ব নির্বাচন করে না তা মানুষ এই উপন্যাসটি পড়ে শিখতে পারবে।
তার লেখা আর ও একটি উপন্যাস “নরকযাত্রী”
বছরের শেষে প্রকাশ করার কথা রয়েছে। তার লেখা কবিতা লেখা বেশ কিছু কবিতার মধ্যে – পাদ্রীর পথ,স্বাধীনতা, নিয়মকানুন।
Leave a Reply